ওহমের সূত্র
1826 সালে জার্মান বিজ্ঞানী ড: জর্জ সাইমন ওহম কারেন্ট, ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করেন, এ সম্পর্কই ওহমের সূত্র নামে পরিচিত। কোন পরিবাহীর মধ্য
1826 সালে জার্মান বিজ্ঞানী ড: জর্জ সাইমন ওহম কারেন্ট, ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে সম্পর্ক নির্ণয় করেন, এ সম্পর্কই ওহমের সূত্র নামে পরিচিত। কোন পরিবাহীর মধ্য
একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় একটি পরিবাহীর রেজিস্ট্যান্স দৈর্ঘ্যের সমানুপাতিক, প্রস্থের বাস্তানুপাতিক এবং এর রেজিস্ট্যান্স পরিবাহি পদার্থের আপেক্ষিক রেজিস্ট্যান্সের উপর নির্ভর করে। \(\begin{align*} &\text{রেজিস্ট্যান্স} & &= R,\\
১৮৪১ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী ডঃ জেমস প্রেস্কট জুল তাপ সম্পর্কিত একটি সূত্র উদ্ভাবন করেন, যা জুলের সূত্র নামে পরিচিত হয়। যদি তাপকে H, কারেন্টকে I,
বিদ্যুৎ পরিবাহী তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহীত কারেন্টের দিকে যদি কোনো ব্যাক্তি পরিবাহীর উপর এমন ভাবে সাঁতার দেয়, যাতে পরিবাহীর কাছে রাখা কম্পাস চুম্বকের দিকে তার
বৃটিশ পদার্থ বিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল ১৮৭৩ সালে কর্ক-স্ক্রুর সাহায্যে চুম্বক বলরেখার দিক নির্ণয়ের সূত্র বের করেন। পরিবাহীর যেদিকে কারেন্ট প্রবাহিত হয়, সে দিকে ডান
বাম হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি, তর্জনী এবং মধ্যমাকে পরস্পর সমকোণে রেখে বিস্তৃত করলে, তর্জনী চুম্বক বলরেখার দিক ও মধ্যমা কারেন্টের দিক নির্দেশ করলে, বৃদ্ধাঙ্গুলি পরিবাহী তারের ঘূর্ণন
ফ্রান্সের গণিত শাস্ত্রবিদ আদ্রেঁ ম্যারিয়ে এ্যাম্পিয়ার কারেন্টবাহী দুটি পরিবাহীরমধ্যকার বলের সূত্র আবিষ্কার করেন। তাঁর নাম অনুসারে এই সূত্রের নামকরণ করা হয়। কারেন্টবাহী দুটি সমান্তরাল পরিবাহীর
প্রথম সূত্র:একই ধরণের চার্জ পরস্পরকে বিকর্ষণ করে এবং বিপরীত ধর্মী চার্জ পরস্পরকে আকর্ষণ করে। দ্বিতীয় সূত্র:দুইটি বিন্দু চার্জের মধ্যে আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বল চার্জ দুইটির
কারশফের কারেন্ট সূত্র (Kirchhoff’s Current Law): একটি সার্কিটের কোন বিন্দুতে মিলিত কারেন্ট সমুহের বীজগাণিতিক যোগফল সমান। অথবা একটি সার্কিটের কোন বিন্দুতে আগত কারেন্ট ও নির্গত
কোন লিনিয়ার বাইলেটারাল নেটওয়ার্কে একটি বিন্দুতে প্রবাহিত কারেন্ট বা দুটি বিন্দুতে ই.এম.এফ. এর একাধিক উৎসের কারণে ঐ বিন্দু বা বিন্দুগুলোতে প্রবাহিত আলাদা আলাদা কারেন্ট সমুহের